বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা এমএ খালেক পিএসসি বলেন, ভিপি মান্নান দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা ও কেন্দ্রীয় রাজনীতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সংগঠনিক কাঠামো গঠনে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অসামান্য অবদান ছিল। রাজনৈতিক জীবন ছাড়াও একজন সজ্জন, সৎ ও নীতিবান মানুষ হিসেবে সকল দলের, সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে তিনি ছিলেন শ্রদ্ধার পাত্র। ভিপি মান্নান ছিলো দলের প্রাণভোমরা, নিরহংকারী নিবেদিত নেতা।
শুক্রবার (২০ জুন) বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জগন্নাথপুর অডিটোরিয়ামে উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও দুইবারের ভিপি আ.মান্নানের মৃত্যুতে উপজেলা বিএনপির ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত শোক সভা ও মিলাদ মাহফিলেঅশ্রু সজল চোখে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন ম.ম ইলিয়াস। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মেজর সাইদুল ইসলাম পিএসসি (অব.), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরাম যুক্তরাজ্য শাখা সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাছের খান অপু, নবনির্বাচিত সদস্য ভিপি দেওয়ান মো. নাজমুল হুদা।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি আমিরুল ইসলাম সাজ্জাদ, উপজেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক মো. কবির হোসেন, পৌর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রিপন মিয়া, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব জিসান সরকার, সোনারামপুর নিউলাইফ হসপিটালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহিদুল ইসলাম লিটন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহ্বায়ক মো. ওমর ফারুক, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক মো. ইমান আলী, উপজেলা শ্রমিকদলের আহ্বায়ক মো. মনিরুল ইসলাম, উপজেলা জাসাসের আহ্বায়ক মো. আব্দুস সালাম, উপজেলা ওলামাদলের আহ্বায়ক মো. সফিকুল ইসলাম, উপজেলা জাসাসের সাবেক সভাপতি মো. আবুল খায়ের, পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মো. ইব্রাহিম সরকার, জেলা কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য এনামুল হক বাবলু, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আজিজ শাওন, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের সাবেক সভাপতি মো. মনিরুল হক আব্দুল্লাহ, পৌর জাসাসের আহ্বায়ক আবুল কালাম, পৌর শ্রমিক দলের আহ্বায় মোমেন মিয়া, জেলা ছাত্রদলের সহসাংগঠনিক সম্পাদ জাহিদুল ইসলাম ফাহাদ, যুবদল নেতা গিয়াস উদ্দিন,যুবদৈ নেতা অলি উল্লাহ শহীদ নয়নের বাবা মো. রহমত উল্লাহসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
কেকে/ এমএস